শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য

১। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম- আলহাজ্ব আমির উদ্দিন উচ্চ  বিদ্যালয়।

২। সংক্ষিপ্ত বনর্না- বিদ্যালয়টি কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার ১১ নং দানাপাটুলী ইউনিয়নের বাঁশহাটি ও মাথিয়া গ্রামে কিশোরগঞ্জ নিকলী পাকা সড়ক ঘেঁসে অসংখ্য বৃক্ষরাজি সুসুভিত একটি সুন্দর মনোরম পরিবেশে অবস্থিত । এর একটি আট কক্ষ বিশিষ্ট দুতলা ভবনের একটি অফিস কক্ষ ও সাতটি শ্রেণীকক্ষ, একটি দুইকক্ষ বিশিষ্ট আধাপাকা ভবনের একটি শ্রেণীকক্ষ ও একটি গ্রন্থাগার এবং একটি টিনের ঘর নামায খানা হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে । পূর্বমুখী বিদ্যালয়টির সামনেএকটি বিশাল খেলার মাঠ রয়েছে । ফঠক বরাবর বিদ্যালয় গৃহের সামনে দুই সারি বৃক্ষরাজি বিদ্যালয়টির একটি দর্শনীয় নান্দনিক পরিবেশের সৃষ্টি করেছে।

দুইটি নলকূপসহ ছেলেদের জন্য দুইটি এবং মেয়েদের জন্য চারটি পাকা স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট রয়েছে । গ্রন্থাগারে ৫শত পাঠ্যপুস্তক সহ বিভিন্ন ধরনের প্রায় দেড় হাজার পুস্তক রয়েছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা চালু রয়েছে এবং আগামীতে বিজ্ঞান ও কম্পিউটার বিষয় চালু হবে।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ                                       ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ ইং ।     

৪. ইতিহাসঃ১৯৬৮ সালে বিদ্যালয়টির সূচনা । বিদ্যালয়টি যে স্থানে অবস্থিত তা ছিল একটি  পরিত্যাক্ত ভূমি। এলাকার যুবকেরা এখানে অবসর সময় কাটাতো । কথা প্রসঙ্গে এই অবহেলিত এলাকায় শিক্ষার আলো বিচরনের জন্য একটি বিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা করে । কিন্তু ১৯৬৯ সালে গন অভ্যুথান, ১৯৭০ সালের নির্বাচন এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের দরুন বিদ্যালয়টি বিলম্ব হলেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত এলাকার যুব সমাজের সার্বিক সহযোগিতায় তৎকালীন আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন সভাপতি হাজী ইব্রাহিম বেপারী ত্রান ও পূনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান , সদর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ ছিদ্দিক হোসাইনের বলিষ্ট নেতৃত্বে এবং আলহাজ্ব আমির উদ্দিন ও হাজী ইব্রাহিম বেপারীর দানে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের এই ঐতিহ্যবাহী অত্র ইউনিয়নের একমাত্র উচ্চ বিদ্যালয়। তৎকালীন অস্থায়ী রাষ্টপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কিশোরগঞ্জ জেলা সদরে না গিয়ে এস.আই. মেমোরিয়াল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে হেলিকপ্টার থেকে অবতরন করে সরাসরি অত্র বিদ্যালয়ে চলে আসেন এবং তাঁরই হস্তক্ষেপে স্বল্প সময়ের মধ্যে বিদ্যালয়টি উচ্চ বিদ্যালয় রুপে পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি লাভ করে। ডাঃ মোঃ ছিদ্দিক হোসাইন ছিলেন বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং পরর্বতিতে জনাব তাহের উদ্দিন আনোয়ারী, জনাব লুৎফুর রহমান তালুকদার, শ্রী অসীম কুমার রায় প্রমুখ ব্যক্তির্বগ বিদ্যালয়ের কর্ণাদার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। বিদ্যালয়টির পরিচালনায় এলাকা বাসীর সহযোগিতা অতীতে যেমন ছিল, আজও তেমনি অব্যাহত রয়েছে।         

৫.মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃ              ৫৬৫ জন।

৬. ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ        ৬ষ্ট শ্রেণী - ১৬২ জন।

                                                         ৭ম শ্রেণী - ১৪৭ জন।

                                                         ৮ম শ্রেণী - ১৪১ জন।

                                                         ৯ম শ্রেণী - ৫৬ জন।

                                                        ১০ম শ্রেণী - ৫৯ জন।

৭. পাশের হারঃ                               ৬ষ্ট শ্রেণী - ৯৮%

                                                        ৭ম শ্রেণী - ৯৬% 

                                                        ৮ম শ্রেণী - ৫৮%  

                                                        ৯ম শ্রেণী - ৮৫%  

                                                        ১০ম শ্রেণী - ৭১%

৮. শিক্ষক-কর্মচারীর তালিকাঃ 

৯। বর্তমান পরিচালনা কমিটি

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. অর্জনঃ

       ১৯৯৪ সনে ২জন ষ্টার মার্কস সহ ১ম বিভাগ।

       ১৯৯৫ সনে ২জন ষ্টার মার্কস সহ ১ম বিভাগ।

       ২০১১ সনে ১ জন    জিপিএ.   -  ৫.০০ 

১২. ভবিষ্যতেপরিকল্পনাঃ

       ভবিষ্যত জে.এস.সি/এস.এস.সি পরীক্ষায় শত ভাগ পাস নিশ্চিত করা ও বিদ্যালয়টিকে “এ”গ্রেডের প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা।  

১৩. ছবি (মেইন গেইট)

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১.শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরনাম-   দানাপাটুলী সরকারী  প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ   চার কক্ষ বিশিষ্ট পাকা  একটি ১ তলা বিল্ডিং,মোট কক্ষ সংখ্যা ০৪ টি। একটি টয়লেট আছে। টিউবওয়েল নাই।  

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ  বিদ্যালয়টি ১৯৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।  

৪. ইতিহাসঃ  বিদ্যালয়টির স্থান দাতা মৃত-সুরুজ আলী সাহেব। ১-৭-১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয়।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমাব শিক্ষা বর্ষে মোটছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা-  ২৮২ জন।

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ  ৯০%

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ  ১২ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা কমিটি রয়েছে।

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২৮২ জন। ৪৫% হারে উপবৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১২৫ জন।

১২. অর্জনঃ   শতভাগ পাশ।

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

ভবিষ্যৎ এ বিদ্যালয়টি কে ‘এ’গ্রেডে উন্নীত করা।  

১৪. যোগাযোগঃ

প্রধান শিক্ষক-              সাবেরা আঞ্জুম       -মোবাইল             -  ০১৭১৮ ৯০৬৯৪৫

 ১৫. ছবি মেইন গেইটঃ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. প্রতিষ্ঠানের নামঃ       - ৮৮ নং গাগলাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।   

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃঅত্র বিদ্যালয়ের সামনে ১টি মাঠ আছে। ১টি টিনসেট বিল্ডং ও ২টি বিল্ডিং নিয়ে মোট কক্ষ সংখ্যা ৮টি। ব্যবহার যোগ্য কক্ষ ৫টি। ১টি টয়লেট এবং ভিতরে ও বাহির নিয়ে টিউবওয়েল সংখ্যা ২টি।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ১৯৩৬ সাল।

৪. ইতিহাসঃঅত্র বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা হলেনগাগলাইল নিবাসী মৃত-আঃ মান্নান ভূইঁয়া। ১৯৩৬ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৩ সালে ইহা সরকারী করণ করা হয়।

৫. মোট ছাত/ছাত্রীর সংখ্যাঃ৪৫৬ জন।

৬. ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা (শ্রেণী ভিত্তিক)-

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্যঃ

১০. বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলীক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃমোট ছাত্র।ছাত্রী ৪১৯ জন। ৪৫% হারে মোট ছাত্র-ছাত্রীর ১৮৯ জন শিক্ষা বৃত্তি পায়।

১২. অর্জনঃ  শত ভাগ ভর্তি।

১৩. ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগ (ই-মেইল সহ)-  আবু বকর সিদ্দীক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। মোবাইলঃ ০১৭১৫৬৯৫৫৯০

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. প্রতিষ্ঠানের নামঃ       - ৮৯ নং হাজীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃউক্ত বিদ্যালয়ের সামনে একটি মাঠ ও একটি নদী আছে। বিদ্যালয়টি পাকা, সুইডিস কর্তৃক নির্মিত একটি হাফ বিল্ডিং নিয়ে মোট ৬টি কক্ষ। কক্ষ ব্যহারের যোগ্য চার টি, দুইটি টয়লেট ও একটি ব্যবহারের অনুপযোগী টিউবওয়েল।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ১৯৭০ ইং।

৪. ইতিহাসঃসিরাজুল ইসলাম সাহেব হলেন এই বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা। ১৯৭০ সালে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী করণ করা হয়। তখন শিক্ষক চার জন।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যাঃ  ২০৫ জন।

৬. ছাত্রী/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হার শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্যঃ

১০. বিগত পাচঁ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ মোট ছাত্র/ছাত্রী ২০০৫। ৪৫% হারে মোট ছাত্র/ছাত্রীর ৯০ জন শিক্ষা বৃত্তি পেয়ে থাকে। 

১২. অর্জনঃশত ভাগভর্তি। 

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ। 

১৪. যোগাযোগ (ই-মেইল সহ)-মোঃ আব্দুস সালাম, ভার প্রাপ্ত প্রঃ শিক্ষক। মোবাইলঃ ০১৭১০১৯৫৬৭৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১.শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরনাম- কালিয়ারকান্দা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃবিদ্যালয়টি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ১১নং দানাপাটুলী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী কালিয়ারকান্দা গ্রামে সিংগুয়া নদীর তীরে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। বিদ্যালয় ভবন টি পশ্চিম মুখী ও পাকা এবং বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র হিসাবে উপযোগী। বিদ্যালয়ের মোট কক্ষ সংখ্যা ০৩ টি, জমির পরিমাণ ৫৭ শতাংশ, টয়লেট ২টি, টিউবওয়েল ১টি (ব্যবহারে অনুপযোগী)।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃবিদ্যালয়টি ১৯৩২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. ইতিহাসঃসুশিক্ষার আলোকে গ্রামের কোমলমতি শিশুদের জীবন কে আলোকিত ও তাদের উজ্জল ভবিষ্যত গঠনে সূদৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও স্থান দাতা মোঃ নাজিম উদ্দিন এবং সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মোঃ আব্দুল হক সাহেবের উদার, আন্তরিক ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়টি ১৯৩২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৪ খ্রিঃ বিদ্যালয়টির বর্তমান মনোরম পরিবেশে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয় করণ হয় অর্থাৎ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিণত হয়। বিভিন্ন সময়ে নানা প্রতিকুলতার মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও বিদ্যালয়টির সম্মান ও ঐতিহ্য এতটুকুও ম্লান হয়নি।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমাব শিক্ষা বর্ষে মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা-৪৬২

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ

১২ সদস্য বিশিষ্ট বর্তমান পরিচালনা কমিটির সভাপতির নাম- জনাব এস.এম. ফখর উদ্দিন, সহঃ সভাপতির নাম- জনাব মোঃ মহরম আলী। অত্র কমিটিতে মোট মহিলা সদস্যদের সংখ্যা ৪ জন। প্রতিমাসেই কমিটির মাসিক মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

বিগত পাঁচ বছরের সমাপনী ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক। উভয় ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ ও পাশের হার ছিল ১০০%।

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

বিগত প্রায় প্রতি বছরেই অত্র বিদ্যালয় থেকে একাধিক ছাত্র/ছাত্রী প্রাথমিক বৃত্তি পেয়ে আসছে।

১২. অর্জনঃ

অত্র বিদ্যালয়টি ২০০৭ সালে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল। আর ক্রীড়া ক্ষেত্রে অত্র বিদ্যালয়ের সাফল্য অনেক। বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১১ সালে ইউনিয়ন পর্যায়ে রানার আপ হয়। আর ২০১২ সালে জাতীয় স্কুল (প্রাথমিক) বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৬ টি এবং উপজেলা পর্যায়ে ৩টি পুরষ্কার লাভ করে। 

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

১. শতভাগ পাসের ধারা অব্যাহত রাখা।

২. বিদ্যালয়টিকে ‘’এ’’গ্রেডে উন্নীত করা।

৩. এক শিফ্‌ট বিশিষ্ট বিদ্যালয়ে পরিনত করা। 

৪. মডেল বিদ্যালয়ে পরিনত করা।

৫. বৃত্তি প্রাপ্তির সংখ্যা বাড়ানো।

১৪. যোগাযোগঃ

এস.এম.সিরসভাপতি -     এস.এম. ফখর উদ্দিন- মোবাইল     - ০১৭২৮৯২৮২৬২

প্রধান শিক্ষক-                 মোঃ ওসমান গণি-মোবাইল           - ০১৭১০৯৭৬৩৪৩

কালিয়ারকান্দা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পোঃ মাথিয়া, উপজেলাঃ কিশোরগঞ্জ, জেলাঃ কিশোরগঞ্জ।

শিক্ষা প্রতিষ্টানের তথ্য সংগ্রহের ছক

 ১।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামঃমহিষবেড় রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়

 ২। সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃ চার কক্ষ বিশিষ্ঠ

 ৩। প্রতিষ্ঠাকালঃ০১/০১/১৯৮৬ ইং

 ৪। ইতিহাসঃস্বনাম ধন্য ব্যক্তি জনাব মোঃ ওসমান গণী বিদ্যালয়ের নামে ৫২ (বায়ান্ন)

     শতাংশ জমি দান করেন।

 ৫। মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃ ২৫৯ (দুইশত ঊনষাট) জন ।

 ৬। ছাত্র/ছাত্রীরসংখ্যা (শ্রেনী ভিত্তিক)

 ৭। পাশের হারঃ ৭০%

 ৮।শিক্ষক কর্মচারীর তালিকাঃ 

৯। বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য

১০. বিগত ৫ বছরের সমাপণী -

 ১১. পাবলিক পরিক্ষার ফলাফলঃ

১২. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 ১৩. অর্জনঃ

 ১৪. ভবিষ্যৎ  পরিকল্পনাঃ বিদ্যালয়ের সার্বিক মানোন্নয়ন করব।

 ১৫.যোগাযোগ

 ১৬. ছবি (মেইন গেট)

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম-  ১৪ নং মনোহরপুর রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃঅত্র বিদ্যালয়টি মনোহরপুর গ্রামের পূর্ব দিকে খোলা পরিবেশে অবস্থিত। বিদ্যালয়ের সামনে ১ টি মাঠ এবং উত্তর পার্শব দিয়ে পাকা রাস্তা আছে। ২ টি পাকা বিল্ডিং যাহার ৭ টি কক্ষ আছে।  ২টি টয়লেট ১ টি ব্যবহার যোগ্য। ১টি নলকূপ রয়েছে।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃবিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. ইতিহাসঃ  অত্র গ্রামের স্বনামধন্য ব্যক্তি মরহুম জনাব আবাদ উল্লাহ ব্যাপারী সাহেব বিদ্যালয়ের জমি দাতা। ১৯৯২ সালে  বিদ্যালয়টি রেজিষ্টশান হয়।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষা বর্ষে মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা- ৩৭৮ জন।

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

বিগত পাঁচ বছরের সমাপনী ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক। উভয় ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ ও পাশের হার ছিল ১০০%।

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 ৪৫% হারে মোট ছাত্র/ছাত্রীর- ১৫৭ জন শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্ত।

১২. অর্জনঃ

 শতভাগ ভর্তি

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

 ১ম- ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগঃ

        প্রধান শিক্ষক-   ফররুখ  আহাম্মদ - মোবাইল      -   ০১৭১০৫০৫৩০৭

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১.শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরনাম-  ৫নং  পশ্চিম মাথিয়া রেজিঃ  প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ  অত্র বিদ্যালয়ের সামনে একটি খেলার মাঠ আছে। একটি ১ তলা বিল্ডিং,মোট কক্ষ সংখ্যা ০৪ টি। একটি টয়লেট আছে। টিউবওয়েল নাই।  

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃবিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. ইতিহাসঃ  মোঃ ইছহাক পশ্চিম মাথিয়া নিবাসি তিনি হলেন অত্র বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা। ১৯৮৬ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৯০ সালে ইহা রেজিষ্ঠেশন ভূক্ত হয়।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমাব শিক্ষা বর্ষে মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা-  ৩৮২ জন।

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

বিগত পাঁচ বছরের সমাপনী ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক। উভয় ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ ও পাশের হার ছিল ১০০%।

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-৩৬২ জন। শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১৫৫ জন।

১২. অর্জনঃ

 শতভাগ ভর্তি।

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

১ম-৫ম শ্রেনী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগঃ

প্রধান শিক্ষক-                 মোঃ  আবু তাহের        -মোবাইল           -  ০১৭২১০৮৬৯৮৯

১৫. ছবি মেইন গেইট

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. প্রতিষ্ঠানের নামঃ       - ৮৮ নং গাগলাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।   

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃঅত্র বিদ্যালয়ের সামনে ১টি মাঠ আছে। ১টি টিনসেট বিল্ডং ও ২টি বিল্ডিং নিয়ে মোট কক্ষ সংখ্যা ৮টি। ব্যবহার যোগ্য কক্ষ ৫টি। ১টি টয়লেট এবং ভিতরে ও বাহির নিয়ে টিউবওয়েল সংখ্যা ২টি।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ১৯৩৬ সাল।

৪. ইতিহাসঃঅত্র বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা হলেন গাগলাইল নিবাসী মৃত-আঃ মান্নান ভূইঁয়া। ১৯৩৬ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৩ সালে ইহা সরকারী করণ করা হয়।

৫. মোট ছাত/ছাত্রীর সংখ্যাঃ৪৫৬ জন।

৬. ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা (শ্রেণী ভিত্তিক)-

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্যঃ

১০. বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলীক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃমোট ছাত্র।ছাত্রী ৪১৯ জন। ৪৫% হারে মোট ছাত্র-ছাত্রীর ১৮৯ জন শিক্ষা বৃত্তি পায়।

১২. অর্জনঃ  শত ভাগ ভর্তি।

১৩. ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগ (ই-মেইল সহ)-  আবু বকর সিদ্দীক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। মোবাইলঃ ০১৭১৫৬৯৫৫৯০

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. প্রতিষ্ঠানের নামঃ       - ৮৯ নং হাজীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃউক্ত বিদ্যালয়ের সামনে একটি মাঠ ও একটি নদী আছে। বিদ্যালয়টি পাকা, সুইডিস কর্তৃক নির্মিত একটি হাফ বিল্ডিং নিয়ে মোট ৬টি কক্ষ। কক্ষ ব্যহারের যোগ্য চার টি, দুইটি টয়লেট ও একটি ব্যবহারের অনুপযোগী টিউবওয়েল।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ১৯৭০ ইং।

৪. ইতিহাসঃসিরাজুল ইসলাম সাহেব হলেন এই বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা। ১৯৭০ সালে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী করণ করা হয়। তখন শিক্ষক চার জন।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যাঃ  ২০৫ জন।

৬. ছাত্রী/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হার শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্যঃ

১০. বিগত পাচঁ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ মোট ছাত্র/ছাত্রী ২০০৫। ৪৫% হারে মোট ছাত্র/ছাত্রীর ৯০ জন শিক্ষা বৃত্তি পেয়ে থাকে। 

১২. অর্জনঃশত ভাগ ভর্তি। 

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ। 

১৪. যোগাযোগ (ই-মেইল সহ)-মোঃ আব্দুস সালাম, ভার প্রাপ্ত প্রঃ শিক্ষক। মোবাইলঃ ০১৭১০১৯৫৬৭৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. প্রতিষ্ঠানের নামঃ       - ৮৯ নং হাজীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃউক্ত বিদ্যালয়ের সামনে একটি মাঠ ও একটি নদী আছে। বিদ্যালয়টি পাকা, সুইডিস কর্তৃক নির্মিত একটি হাফ বিল্ডিং নিয়ে মোট ৬টি কক্ষ। কক্ষ ব্যহারের যোগ্য চার টি, দুইটি টয়লেট ও একটি ব্যবহারের অনুপযোগী টিউবওয়েল।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ১৯৭০ ইং।

৪. ইতিহাসঃসিরাজুল ইসলাম সাহেব হলেন এই বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা। ১৯৭০ সালে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী করণ করা হয়। তখন শিক্ষক চার জন।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যাঃ  ২০৫ জন।

৬. ছাত্রী/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হার শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্যঃ

১০. বিগত পাচঁ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ মোট ছাত্র/ছাত্রী ২০০৫। ৪৫% হারে মোট ছাত্র/ছাত্রীর ৯০ জন শিক্ষা বৃত্তি পেয়ে থাকে। 

১২. অর্জনঃশত ভাগ ভর্তি। 

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ১ম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ। 

১৪. যোগাযোগ (ই-মেইল সহ)-মোঃ আব্দুস সালাম, ভার প্রাপ্ত প্রঃ শিক্ষক। মোবাইলঃ ০১৭১০১৯৫৬৭৬

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য

১। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম- ছাইদুর রহমান আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।

২। সংক্ষিপ্ত বনর্না- কালিয়ারকান্দা একটি গনবসতি গ্রাম। কিন্তু ২-৩ কিলমিটারের ভিতরে কোনো উচ্চ বিদ্যালয় না থাকায় অত্র এলাকায় শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া থেকে দূরে সরে যাচ্ছিল।তাই ছেলেমেয়েদের কে শিক্ষার প্রতি উৎসাহের জন্য এবং শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য একটি উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ                                       ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ ইং ।    

৫.মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃ                       ১৫০ জন।

৬. ছাত্র/ছাত্রীরসংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ        ৬ষ্ট শ্রেণী - ৭৫ জন।

                                                         ৭ম শ্রেণী - ৪৫ জন।

                                                         ৮ম শ্রেণী -৩০ জন।

৭. পাশের হারঃ                                 ৯০%

৮. শিক্ষক-কর্মচারীর তালিকাঃ 

৯। বর্তমান পরিচালনা কমিটি

১০.   পরীক্ষার ফলাফলঃ

          মোট পরিক্ষার্থী ৯ জন।

          মোট কৃতকার্য ৮ জন।

১১. অর্জনঃ

        প্রতিষ্ঠানের হওয়াতে এলাকার ছেলে মেয়েকে লেখা পড়ার প্রতি উৎসাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সাথে শিক্ষার হারও বেড়েছে।

১২. ভবিষ্যতেপরিকল্পনাঃ

ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হলে অত্র এলাকার ছেলেমেয়েরা শতভাগ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে।এবং একটি শিক্ষিত জাতি গড়ে ওঠবে।

১৩ ছবি মেইন গেইটঃ

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য

১। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম- মাথিয়া ই,ইউ,ফাযিল (স্নাতক) মাদ্রাসা  

২। সংক্ষিপ্ত বনর্না- কিশোরগঞ্জ জেলা শহর থেকে ৮ কি,মি সদর উপজেলার ১১ নম্বর দানাপাটুলী ইউনিয়নের কিশোরগঞ্জ-নিকলী পাকা সড়কের পাশে মাথিয়া মৌজা জে,এল নং-১৩৯, ১৩ নং খতিয়ান ভুক্ত যথাক্রমে ১০৫১,১০৬০,১০৬১,১০৬৫ নং দাগের অখণ্ড .৮৫ একর জমিতে নারিকেল-মেহগনির ছায়াঘেরা মনোরম পরিবেশে মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠিত। চারদেয়াল পরিবেষ্টিত প্রতিষ্ঠান্টির দক্ষিন পাশে ৯০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২৭ ফুট প্রস্থের ৪*২=৮ কক্ষ বিশিষ্ট ১টি একতলা ও ২৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২৫ ফুট প্রস্থের এক কক্ষ বিশিষ্ট একটি আধাপাকা ভবন, উত্তর পাশে ৮৬ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২৫ ফুট প্রস্থের ৪ কক্ষ বিশিষ্ট ১ টি এক তলা ও ২১ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০ ফুট প্রস্থের এক কক্ষ বিশিষ্ট একটি কাঁচা ঘর, পশ্চিম পাশে ৫৪ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৮ ফুট প্রস্থের ২ কক্ষ বিশিষ্ট ১ টি আধাপাকা ভবন ও ২৬ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৩ ফুট প্রস্থের এক কক্ষ বিশিষ্ট একটি কাঁচা ঘর এবং পূর্ব পাশে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩০ ফুট প্রস্থের ২ কক্ষ বিশিষ্ট ১টি একতলা ভবন রয়েছে। মাদরাসায় একটি  সমৃদ্ধ লাইব্রেরিও রয়েছে।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃ                                         ১৯৪৩ ইং ।    

৪. ইতিহাসঃবিংশ শতাব্দীর গোঁড়ার দিকে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবে কিশরগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিন-পূর্ব অঞ্চলের মানুষ যখন ছিল শিক্ষার আলো থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত,তখন মাথিয়া গ্রামের মরহুম ইয়াকুব আলী সাহেব তাঁর কতিপয় সহযোগী নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন মাথিয়া মাদরাসা নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ধীরে ধীরে এর কলেবর বৃদ্ধি পায়। এক পর্যায়ে এয়াকুব আলী সাহেবের মৃত্যর পর এই প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেন তারই সুযোগ্য পুত্র,অনন্য শিক্ষানুরাগী জনাব মোঃ ইব্রাহিম মিয়া। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মাদ্রাসাটি ১৯৪৩ সালে মাথিয়া ই,ইউ সিনিয়র মাদরাসা নামে সরকারী স্বীকৃতি লাভ করে এবং মাদরাসা প্রতিষ্ঠার লক্ষে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী জনাব ইব্রাহিম মিয়া ১৯৪৪ সালে মাথিয়া মৌজায় তার দখলীয় .৫২ একর জমি ও শ্রেণী কক্ষের জন্য প্রয়োজনীয় গৃহাদি মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির অনুকূলে রেজি. দলিল মূলে সত্বার্পন করেন। আর সেই মোতাবেক তিনি হলেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা। এই মাদ্রাসার প্রথম সুপারিনটেনডেন্ট ছিলেন কিশোরগঞ্জ দক্ষিন র্পূব এলাকার আলেমকুল শিরোমনি হযরত মাও.আ.হেকিম। তারপর উক্ত পদে দায়িত্ব পালন করেন মিঠামিনের পীর সাহেব খ্যাত পীরে কামেল হযরত মাও. মতলব উদ্দিন। পরবর্তীতে বিশিষ্ট আলেমগন এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন ও শিক্ষকতা করেছেন।

৫.মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃ             ৯৮৭ জন।

৬. ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ          ফাজিল ৩য়   -  ৩৮ জন

                                                          ফাজিল ২য়   -   ২৫ জন

                                                          ফাজিল ১ম   -   ৩৭ জন

                                                          আলিম ২য়   -   ৬৬ জন

                                                          আলিম ১য়   -   ৭৪ জন

                                                            দাখিল ১০ম  -   ৬৭ জন

                                                            দাখিল ৯ম   -    ৬২ জন

                                                            দাখিল ৮ম   -   ৯৬ জন

                                                            দাখিল ৭ম   -    ৭৩ জন

                                                            দাখিল ৬ষ্ঠ   -   ১২৬ জন

                                                             এবি ৫ম     -  ৯৮ জন

                                                             এবি ৪র্থ     -   ৭২ জন

                                                             এবি ৩য়     -   ৭৫ জন

                                                             এবি২য়      -   ৩৮ জন

                                                             এবি ১ম     -   ৪০ জন

৭.পাশের হারঃ                 

৮. শিক্ষক-কর্মচারীর তালিকাঃ 

৯। বর্তমান পরিচালনা কমিটি

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

১২. ছবি (মেইন গেইট)

শিক্ষা প্রতিষ্টানের তথ্য সংগ্রহের ছক

 ১।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামঃমহিষবেড় রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়

 ২। সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃ চার কক্ষ বিশিষ্ঠ

 ৩। প্রতিষ্ঠাকালঃ০১/০১/১৯৮৬ ইং

 ৪। ইতিহাসঃস্বনাম ধন্য ব্যক্তি জনাব মোঃ ওসমান গণী বিদ্যালয়ের নামে ৫২ (বায়ান্ন)

     শতাংশ জমি দান করেন।

 ৫। মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃ ২৫৯ (দুইশত ঊনষাট) জন ।

 ৬। ছাত্র/ছাত্রীরসংখ্যা (শ্রেনী ভিত্তিক)

 ৭। পাশের হারঃ ৭০%

 ৮।শিক্ষক কর্মচারীর তালিকাঃ 

৯। বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য

১০. বিগত ৫ বছরের সমাপণী -

 ১১. পাবলিক পরিক্ষার ফলাফলঃ

১২. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 ১৩. অর্জনঃ

 ১৪. ভবিষ্যৎ  পরিকল্পনাঃ বিদ্যালয়ের সার্বিক মানোন্নয়ন করব।

 ১৫.যোগাযোগ

 ১৬. ছবি (মেইন গেট)

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম-  ১৪ নং মনোহরপুর রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃঅত্র বিদ্যালয়টি মনোহরপুর গ্রামের পূর্ব দিকে খোলা পরিবেশে অবস্থিত। বিদ্যালয়ের সামনে ১ টি মাঠ এবং উত্তর পার্শব দিয়ে পাকা রাস্তা আছে। ২ টি পাকা বিল্ডিং যাহার ৭ টি কক্ষ আছে।  ২টি টয়লেট ১ টি ব্যবহার যোগ্য।১টি নলকূপ রয়েছে।

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃবিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. ইতিহাসঃ  অত্র গ্রামের স্বনামধন্য ব্যক্তি মরহুম জনাব আবাদ উল্লাহ ব্যাপারী সাহেব বিদ্যালয়ের জমি দাতা। ১৯৯২ সালে  বিদ্যালয়টি রেজিষ্টশান হয়।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষা বর্ষে মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা- ৩৭৮ জন।

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

বিগত পাঁচ বছরের সমাপনী ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক। উভয় ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ ও পাশের হার ছিল ১০০%।

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 ৪৫% হারে মোট ছাত্র/ছাত্রীর- ১৫৭ জন শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্ত।

১২. অর্জনঃ

 শতভাগ ভর্তি

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

 ১ম- ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগঃ

        প্রধান শিক্ষক-   ফররুখ  আহাম্মদ - মোবাইল      -   ০১৭১০৫০৫৩০৭

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরতথ্য

১.শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরনাম-  ৫নং  পশ্চিম মাথিয়া রেজিঃ  প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২. সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ  অত্র বিদ্যালয়ের সামনে একটি খেলার মাঠ আছে। একটি ১ তলা বিল্ডিং,মোট কক্ষ সংখ্যা ০৪ টি। একটি টয়লেট আছে। টিউবওয়েল নাই।  

৩. প্রতিষ্ঠাকালঃবিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

৪. ইতিহাসঃ  মোঃ ইছহাক পশ্চিম মাথিয়া নিবাসি তিনি হলেন অত্র বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা। ১৯৮৬ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৯০ সালে ইহা রেজিষ্ঠেশন ভূক্ত হয়।

৫. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যাঃবিদ্যালয়ের বর্তমাব শিক্ষা বর্ষে মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা-  ৩৮২ জন।

৬. মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা শ্রেণী ভিত্তিকঃ

৭. পাশের হারঃ

৮. শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাঃ

৯. বর্তমান পরিচালনা কমিটিঃ

১০. বিগত পাঁচ বছরে সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ

বিগত পাঁচ বছরের সমাপনী ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক। উভয় ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ ও পাশের হার ছিল ১০০%।

১১. শিক্ষা বৃত্তির তথ্যঃ

 মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-৩৬২ জন। শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১৫৫ জন।

১২. অর্জনঃ

 শতভাগ ভর্তি।

১৩. ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

১ম-৫ম শ্রেনী পর্যন্ত শতভাগ পাশ।

১৪. যোগাযোগঃ

প্রধান শিক্ষক-                 মোঃ  আবু তাহের        -মোবাইল           -  ০১৭২১০৮৬৯৮৯

১৫. ছবি মেইন গেইট